অন্যরকম স্বপ্ন ও ভালবাসা
আশরাফ উদ্দীন আহমদ

বাসটা অকস্মাৎ বিশ্রী একটা শব্দ করে দাঁড়ালো পৌরসভার প্রধান গেইটের মুখে। কয়েকজন যাত্রীর সাথে বাস থেকে নেমে ডাকঘর মোড়ের দক্ষিণ  দিকের রাস্তা ধরে সোজা যেতে থাকে পরীবানু। অর্জুন গাছের মাথায় দুপুরের রোদ খেলা করছে, কয়েকটা কাক  কা-কা করে ডেকে যাচ্ছে। পৌরসভার গেইটের মাথায় দুটো শালিক বসে আছে। পরীবানু এখন হাঁটছে, কাঁধে তার একটা পুটলি জাতীয় কিছু, এলোমেলো শাড়ির আঁচল বাতাসে খেলা করছে।

শামীম আজাদ আনোয়ার

কবি কাজী নজরুল ইসলামের উল্লেখযোগ্য গল্প গ্রন্থের মধ্যে শিউলীমালা অন্যতম। এ গ্রন্থের অগ্নিগিরি গল্পটি সরাসরি ত্রিশালের পটভূমির উপর রচিত। এ গল্পের স্থান, কাল, পাত্রপাত্রী, ভাষাসহ সবই ত্রিশাল কেন্দ্রিক। এ গল্পে ত্রিশাল, বীররামপুর গ্রাম, ত্রিশাল মাদ্রাসা, নুরজাহান, রুস্তম, ময়মনসিংহ হাসপাতাল, ত্রিশাল থানাসহ ত্রিশালের আঞ্চলিক ভাষার উল্লেখ রয়েছে প্রায় পুরো গল্প জুড়েই।


কপোতাক্ষ নদ

মাইকেল মধুসূদন দত্ত 

সতত, হে নদ তুমি পড় মোর মনে
সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে।
সতত যেমনি লোক নিশার স্বপনে
শোনে মায়া যন্ত্র ধ্বনি তব কলকলে
জুড়াই এ কান আমি ভ্রান্তির ছলনে।


তাহারেই পড়ে মনে
বেগম সুফিয়া কামাল

“হে কবি! নীরব কেন-ফাল্গুন যে এসেছে ধরায়,
বসন্তে বরিয়া তুমি লবে না কি তব বন্দনায়?”
কহিল সে স্নিগ্ধ আঁখি তুলি-
“দখিন দুয়ার গেছে খুলি?

আমাদের গ্রাম
বন্দে আলী মিয়া
আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর,
থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর৷
পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই,
এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই৷

পাঞ্জেরি

ফররুখ আহমেদ

রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরি?
এখনো তোমার আসমান ভরা মেঘে?
সেতারা, হেলার এখনো ওঠেনি জেগে?
তুমি মাস্তলে, আমি দাঁড় টানি ভুলে;
অসীম কুয়াশা জাগে শূন্যতা ঘেরি।
রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরি?


কবর 

জসীম উদ্ দীন

এইখানে তোর দাদীর কবর ডালিম গাছের তলে,
তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে।
এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ,
পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক।

ফেসবুকে অগ্নিগিরি

সংবাদপত্র

পত্রিকার কলামসমূহ

বাংলা সাময়িকী

রবীন্দ্র রচনাবলী

নজরুল রচনাবলী

টেলিভিশন

জনপ্রিয় ওয়েবসাইট সমূহ

অনলাইন রেডিও